মোঃ আঃ কুদ্দুস খান,মঠবাড়ীয়া পিরোজপুর প্রতিনীধি;
মঠবাড়ীয়া উপজেলা জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবি দলের সাধারন সম্পাদক আঃ আজাদ হালিম পুর্বে ছিল রুস্তুম ফরাজীর ড্রাম দল।বাইজিদ দল। তার অপকর্মের ও চাদাবাজী কারনে জামাত ইসলাম থেকে বহিস্কার।রুস্তুম ফরাজীর ড্রাম চুরির কারনে তার দল থেকে বহিস্কার।বাইজিদের উপজেলা নির্বাচনে টাকা চুরির কারনে বহিস্কার।বর্তমানে ঢাকা খুলনায় পকেটমার সহ নানা অপকর্মের সাথে জড়িত।এখন হইছে টোকাই দল।তার বিরুদ্ধে মঠবাড়ীয়ার জেলেরা তার অপকর্মের কারনে এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে।তার অপকর্ম গুলো হল তুষখালী টু সাংরাইলে ১০০০ হাজার বাধা চড়,গড়া জাল ফেলে টনে টনে পোনা মাছ নিধন।আর এর বিনিময় জেলেদের কাছ থেকে মাসিক লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়।তার ৫ ই আগষ্টের পূর্বে ছিল এক রুপ।আর বর্তমানে হয়েছে এক ভয়ংকর রুপ।বলেশ্বর নদীতে অবৈধ জাল উচ্ছেদ করনের লক্ষে মঠবাড়ীয়ার সিঃ মৎস্য কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক উচ্ছেদ অভিজান পরিচালনা করিলে হালিমের গাত্রদাহ হয়।সে গত বুধবার মৎস্য অফিসে গিয়া অফিসারকে গালা গালি সহ অভিজান বন্ধ করতে বলে।এবং তুষখালীর অবৈধ জাল পাতানো জেলেদের নিয়া একটি প্রতিবাদ সভা করে। যেটা ছিল হালিমের সাজানো গোছানো নাটক।চোরের মার বড় গলা।আর চোর ধরতে গেলে হালিমের গায়ে জালা।ওর বক্তব্য ছিল আওয়ামী ফ্যাসিষ্টরা এটা করে।তাহলে প্রশ্ন তোমার বেতমোরের ফ্যাসিষ্ট দেলোয়ারকে কেন সভাপতি করা হল।সে জেল খানায় গেল কেন?আর তুমিই তো ফ্যাসিষ্ট দল বদলানো গুন্ডা।